কালাজাদু কাকে বলে ?

কালাজাদু এমনি একটা তান্ত্রিক ক্রিয়া যা সকালেই জানার চেষ্টা করে। কিন্তু তারা অজান্তেই কালাজাদুর দূরপ্রয়োগ করে থাকে এবং কোনো ব্যক্তিকে অশুভ শক্তিদ্বারা সমস্যায় ফেলেদেয়। আমাদের মানব সমাজে এমন অনেক লোক আছে যারা ভালোবাসাকে নষ্ট করে ঈর্ষা ও হিংসার দিকে নিয়েযায়। মানব জীবনকে তারা বানিয়েতোলে নারাকের সমান। বর্তমানে বিজ্ঞানের যুগে যদি কোনো ব্যক্তি বলেথাকে কালাজাদুর অস্তিত্ব নেই তাহলে সে ভুল ভাবছেন। এটি কোনো ভৌতিক গল্পকথা বা কুসঙ্গস্কার নয়। সকল শাস্ত্রের মাতানি কালাজাদুও এক দাড়ানের শাস্ত্র যার দ্বারা শয়তানকে জাগরিত করা হয়ে থাকে ও ব্যক্তি নিজের ইচ্ছাকে পরিপূর্ণতা দিতে চেষ্টা করে।
কিন্তু কালাজাদুর সম্পূর্ণ কার্যকারিতা ভগবানের শক্তির বিরুদ্ধে গিয়ে করা হয়ে থাকে। কালাজাদুর তান্ত্রিক ও তারকাছে আগত ব্যক্তি নিজেদের অবৈধ নিকৃষ্ট স্বার্থ সিদ্ধির জন্যে এই শক্তিকে জাগরিত করে থাকে এবং সেই সাধক সেই শক্তিকে অবৈধ ভাবে শাস্ত্রের বিরুদ্ধে গিয়ে কার্যসিদ্ধি করেফেলে ও নিজের অবৈধ কাজে সাফল্য পেয়েথাকে। আসলে এই শাস্ত্রটি সম্পূর্ণ তন্ত্রশাস্ত্র থেকেই বেরিয়েছে। যেসকল তান্ত্রিক তন্ত্রসাধনায় শক্তি অর্জন করতে পেরেছে , তাদেরমধ্যে কিছু সংখ্যক নিচু মানসিকতা সম্পন্ন ও লোভ সম্পন্ন সাধক তার তন্ত্র শাস্ত্রকে বাজে কাজে লাগিয়ে স্বার্থ সিদ্ধি করেছে। সেটি হলো কালাজাদু। আর এই শাস্ত্রটাকে আরেক দল সাধক মানব কল্যানে লাগিয়েছে সেটি হলো ভালো জাদু।যার দ্বারা সাধক বা তান্ত্রিক ধর্মের মধ্যে থেকে মানব সমাজকে ভালো করতে চায় ও সুস্ত সবল জীবন দিতে চায়।

যারা এই কালাজাদু তন্ত্র সাধনা করে সে যেকোনো ধর্মেরই হোক না কেন তারা প্রথাকে তার নিজের ধর্মের বিসর্জন দিতে হবে এবং সাথে বহু নিচু কাজ করতে হবে তাকে। এমন কি নিজের ধৰ্ম গ্রন্থাকে পায়ের নিচে রেখে সাধনা শুরু করতে হয় যা সম্পূর্ণ পাপ কাজ ও ধর্ম বিরুদ্ধ কাজ। এছাড়াও কালাজাদুতে মহিলাদের মাসিকের রক্ত নিয়ে কার্য করা হয়েথাকে এবং তা দিয়ে উল্টো মন্ত্র জপ্ করা হয়ে থাকে যা সম্পূর্ণ ঘৃন্না কার্য ও ধর্মের বিরুধ। এছাড়া কালো পেঁচার রক্ত , মাংস , চামড়া ও নখ কালা জাদুতে প্রয়াগ করা হয়। এখানেই শেষ নয় কিছু কিছু তান্ত্রিক মানুষের চামড়া , রক্ত , মাথার খুলি ও বিভিন্ন ধরনের পশু পাখির হার কঙ্কাল কাজে লাগে লোকের খারাপ করার জন্যে।

কাজ কেবলমাত্র এক ভালো তন্ত্রকের কাছেই থাকে , যারা ভগবানের বিরুদ্ধে নাগিয়ে মানব কল্যানে নিজেকে উৎসর্গ করে দিয়েছে।
কালাজাদুর কি কি লক্ষণ হয়।
কিভাবে জানবেন বা বুঝবেন আপনার উপর কালাজাদুর প্রভাব পড়েছে কি না। বা আপনার কোনো আত্মীয় বা বন্ধু গোপনে আপনার সাথে শত্রূতা করে আপনার উপর কালাজাদুর প্রভাব ফেলেছে কিনা।চলুন জেনেনেয়া যাক।

২) যে ব্যক্তির উপর কালাজাদু করা হয়েছে তার মনেহবে শরীরে কেউ পিন ফোটাচ্ছে। এই খুবই খারাপ কালাজাদুর লক্ষণ।
৩) যার ওপর কালাজাদুর প্রভাব পড়েছে তার চোখের নিচে কালো ছায়া বা কালো দাগ দেখাযাবে।
৪) রাতে বিভিন্ন ধরনের ভয়ঙ্কর সপ্ন আসবে , যেন মানে হবে একটি ভয়ংঙ্কর মুখ তার সামনে দাঁড়িয়েছে ও তাকে খেতে যাচ্ছে , মনেহবে কোনো উঁচু জায়গা থেকে পড়েযাচ্ছে বা নিজে নিজেকে মেরেফেলতে চাইছে।
৫) যার ওপর কালাজাদুর প্রভাব পড়েছে তার বস্ত্রে বা সাদা বস্ত্রে উপর রক্তের দাগ দেখতে পাওয়া যাবে।
৬) কালাজাদু যদি বাড়ির উপরে করা হয় তো সেই বাড়ির দেয়ালে ফাটল দেখাদেবে , বাড়ির রং ফেকাসে হয়েযাবে এবং বাড়ির আয়নায় ফাটল দেখাদি দেবে।
৭) মানব শরীর আস্তে আস্তে কালো হতে শুরু করবে , তখন জানতে হবে সেই ব্যক্তির ভিতরে অশুভ আত্মা ঢুকিয়ে দেয়া হয়েছে। আর এটি খুবই সাংঘাতিক হতেপারে যার ওপর কালাজাদু হয়েছে।

৯) কোনো দোকানে হটাৎই গ্রাহক আসা বন্ধ হয়েগেলে বা কেনাবেচা বন্ধ হয়েগেলে ও দোকানের দেয়াল ফাটল ধরলে বুঝতে হবে কালা জাদুর প্রভাব পড়েছে সেই দোকানে।
১০) বাড়ির মধ্যে ফুলগাছ বা ফলের কোনো বারো গাছ হাতটি শুকিয়ে মোরে জওয়া বা গাছে ফল না হাওয়া , ফুল গাছে ফুল শুকিয়েযাওয়া দেখাগেলে জানতে হবে কালাজাদুর প্রভাব ঘরে ঢুকেগেছে।
১১) বাড়ির উঠোনে বাদুড় বা চামচিকে আসলে বা বাসা করলে তা কালাজাদুর লক্ষণ ধারা হবে।
১২) হাতটি জাগা অবস্থাতেই মানুষ ভয়ঙ্কর সপ্ন দেখে এবং অদ্ভুত ব্যবহার করতে থাকে তখন জানতে হবে কালাজাদুর প্রভাব পড়েছে।
কালাজাদু থেকে নিষ্কৃতি লাভের উপায়।
কালাজাদু এমনি একটি বাজে কাজ যারফলে কোনো মানুষের ক্ষতি করা হয়েথাকে। আর যার উপরে কাজ করাহয় তার সারা জীবন নষ্ট হয়েযায়। এই কালাজাদুর প্রভাবে পড়েযায় , সেই ব্যক্তিকে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনা প্রায় অসম্ভব। তবুও কিছু কিছু ক্ষেত্রে ভালো জ্যোতিষ তান্ত্রিক এর পরামর্শে কালাজাদুর প্রভাব নির্মূল হয়। নিচে কিছু কালাজাদুর প্রতিকার দেয়া হলো , আশাকরি ঠিকমত নিয়ম পালন করলে সুফল লাভ হবে।
১০) বাড়ির মধ্যে ফুলগাছ বা ফলের কোনো বারো গাছ হাতটি শুকিয়ে মোরে জওয়া বা গাছে ফল না হাওয়া , ফুল গাছে ফুল শুকিয়েযাওয়া দেখাগেলে জানতে হবে কালাজাদুর প্রভাব ঘরে ঢুকেগেছে।
১১) বাড়ির উঠোনে বাদুড় বা চামচিকে আসলে বা বাসা করলে তা কালাজাদুর লক্ষণ ধারা হবে।
১২) হাতটি জাগা অবস্থাতেই মানুষ ভয়ঙ্কর সপ্ন দেখে এবং অদ্ভুত ব্যবহার করতে থাকে তখন জানতে হবে কালাজাদুর প্রভাব পড়েছে।
কালাজাদু থেকে নিষ্কৃতি লাভের উপায়।
কালাজাদু এমনি একটি বাজে কাজ যারফলে কোনো মানুষের ক্ষতি করা হয়েথাকে। আর যার উপরে কাজ করাহয় তার সারা জীবন নষ্ট হয়েযায়। এই কালাজাদুর প্রভাবে পড়েযায় , সেই ব্যক্তিকে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনা প্রায় অসম্ভব। তবুও কিছু কিছু ক্ষেত্রে ভালো জ্যোতিষ তান্ত্রিক এর পরামর্শে কালাজাদুর প্রভাব নির্মূল হয়। নিচে কিছু কালাজাদুর প্রতিকার দেয়া হলো , আশাকরি ঠিকমত নিয়ম পালন করলে সুফল লাভ হবে।
১) প্রতিদিন যতদিন না কালাজাদুর প্রভাব সম্পূর্ণ কেটে যায় , ততদিন শিব লিঙ্গমের পূজা করতে হবে এবং সিভি লিঙ্গমের মাথায় কাঁচা দুধ ঢেলে পূজা করতে।
২) পঞ্চরুপি হনূমানএর ছবি রেখে পূজা করতে হবে ও হনূমান চালিশা পাঠ করতে হবে , এক কথায় হনূমানএর পূজা করলে কালাজাদু প্রভাব সম্পূর্ণ রূপে কমেযাবে।
৩) রুদ্রাক্ষের মালা বা একটি এক মুখী রুদ্রাক্ষ গলায় ধারণ করতে হবে বা হাতে ধারণ করতে হবে। কারণ পূরণে আছে রুদ্রাক্ষ যে ধারণ করবে তার আশেপাশে ভূত-প্রেত , অশুভ তন্ত্র কাছে আসতে পারেনা।
৪) প্রতি শনিবার ( যতদিন সুস্ত না হচ্ছে ) কালো কাপড়ে , ২টুকর কর্পূর , ২টি শুকন লিঙ্ক , একমুঠো কালো সর্ষে , সামান্য নুন , কয়েকটি লবঙ্গ ওই কালো কাপড়টিতে রেখে একটি পুটলি বানিয়ে যার ওপর কালাজাদুর প্রভাব পড়েছে তার পা থেকে মাথা অবধি ঘড়ির কাটার বিপরীতে ঘোরাতে হবে ৭বার , তারপর পুঁটলিটিকে ৩ রাস্তার মুখে পুটলিটিকে ফেলে দিয়ে আস্তে হবে। তাহলেই কালাজাদুর প্রভাব কেটে যাবে।
৫) গৃহে দূর্গা মাতার ছবি রেখে রোজ দুর্গামন্ত্র জপ্ করলে অশুভ প্রভাব কেটে যায়।
৬) বাড়ির দরজার সামনে একটি ঘোড়ার খুর লাগালে বাড়ির উপরে কেউ যদি কালাজাদু করেথাকে সেই প্রভাব সম্পূর্ণ ভাবে কেটে যায়।
৭) কালাজাদু নিবারক যন্ত্রম গ্রহে রাখলে ও তার পূজা করতে হবে।
৮) কালো বিড়াল পুষলে কালাজাদুর প্রভাব সেই বাড়িতে ঢুকতে পারে না।
৯) একটি লেবু ও নুন নিয়ে সার বাড়ির দেয়ালে ও সেই বাড়িতে থাকা লোকেদের গায়ে ছুঁয়ে কোনো নির্জন জায়গায় রেখে দিয়েআসলে কালাজাদুর প্রভাব কেটেযাবে।
১০) গুগুল ও রাজনের ধুনো নারকেলের চোবা সহ গৃহে ধরলে ও দুইটি সারা ঘরে ছয়ে দিতে পারলে কালাজাদুর কুপ্রভাব অনেক অংশে কমেযায়।
*** উপরে লিখিত কালাজাদুর প্রভাব যদি পড়েথাকে ও লক্ষণ গুলি দেখা যায় তাহলে সময় নাস্তা না করে অভিজ্ঞ তান্ত্রিকের পরামর্শ নিয়ে নিজের প্রতিকার কোরান এবং সাথে উক্ত উপায় গুলি প্রয়োগ করলে সুফল লাভ হবে আশাকরি। একটি কথা শেষে বলে রাখা ভালো " ভগবানের শক্তির কাছে শয়তানের শক্তি সামান্য নুড়ি মাত্রা " তাই ভগবানের আরাধনা করুন নিশ্চই সুফল লাভ হবে।

৩) রুদ্রাক্ষের মালা বা একটি এক মুখী রুদ্রাক্ষ গলায় ধারণ করতে হবে বা হাতে ধারণ করতে হবে। কারণ পূরণে আছে রুদ্রাক্ষ যে ধারণ করবে তার আশেপাশে ভূত-প্রেত , অশুভ তন্ত্র কাছে আসতে পারেনা।
৪) প্রতি শনিবার ( যতদিন সুস্ত না হচ্ছে ) কালো কাপড়ে , ২টুকর কর্পূর , ২টি শুকন লিঙ্ক , একমুঠো কালো সর্ষে , সামান্য নুন , কয়েকটি লবঙ্গ ওই কালো কাপড়টিতে রেখে একটি পুটলি বানিয়ে যার ওপর কালাজাদুর প্রভাব পড়েছে তার পা থেকে মাথা অবধি ঘড়ির কাটার বিপরীতে ঘোরাতে হবে ৭বার , তারপর পুঁটলিটিকে ৩ রাস্তার মুখে পুটলিটিকে ফেলে দিয়ে আস্তে হবে। তাহলেই কালাজাদুর প্রভাব কেটে যাবে।
৫) গৃহে দূর্গা মাতার ছবি রেখে রোজ দুর্গামন্ত্র জপ্ করলে অশুভ প্রভাব কেটে যায়।
৬) বাড়ির দরজার সামনে একটি ঘোড়ার খুর লাগালে বাড়ির উপরে কেউ যদি কালাজাদু করেথাকে সেই প্রভাব সম্পূর্ণ ভাবে কেটে যায়।
৭) কালাজাদু নিবারক যন্ত্রম গ্রহে রাখলে ও তার পূজা করতে হবে।
৮) কালো বিড়াল পুষলে কালাজাদুর প্রভাব সেই বাড়িতে ঢুকতে পারে না।
৯) একটি লেবু ও নুন নিয়ে সার বাড়ির দেয়ালে ও সেই বাড়িতে থাকা লোকেদের গায়ে ছুঁয়ে কোনো নির্জন জায়গায় রেখে দিয়েআসলে কালাজাদুর প্রভাব কেটেযাবে।
১০) গুগুল ও রাজনের ধুনো নারকেলের চোবা সহ গৃহে ধরলে ও দুইটি সারা ঘরে ছয়ে দিতে পারলে কালাজাদুর কুপ্রভাব অনেক অংশে কমেযায়।
*** উপরে লিখিত কালাজাদুর প্রভাব যদি পড়েথাকে ও লক্ষণ গুলি দেখা যায় তাহলে সময় নাস্তা না করে অভিজ্ঞ তান্ত্রিকের পরামর্শ নিয়ে নিজের প্রতিকার কোরান এবং সাথে উক্ত উপায় গুলি প্রয়োগ করলে সুফল লাভ হবে আশাকরি। একটি কথা শেষে বলে রাখা ভালো " ভগবানের শক্তির কাছে শয়তানের শক্তি সামান্য নুড়ি মাত্রা " তাই ভগবানের আরাধনা করুন নিশ্চই সুফল লাভ হবে।
No comments:
Post a Comment