সব মানুষের জীবনে চাহিদা থাকে বিপুল অর্থ, গাড়ি, বাড়ি, দামী দামী জিনিস, বিঘা বিঘা জমি কিনে রাখতে। জীবনে সকল সুখ প্রাপ্ত হওয়ার জন্যে মানুষ অক্লান্ত ভাবে দৌড়ে চলেছে, কিন্তু সকল বিষয়ে দৌড়াতে দৌড়াতে কিছু লোক নিজের জীবনে আসল মূল্যবান সম্পদ সন্তানের জন্মদেয়ার কথা ভুলেই যাচ্ছে আবার কোন কোন দম্পতি চাকরির জন্যে এতটাই ব্যস্ত যে তারা সন্তান নিতে চায় না, তারপরে যখন সমাজের কাছ থেকে কটু কথা শুনে সন্তানের প্রাপ্তি করতে চান তখন অনেক দেরি হয়ে যায়।
আবার কিছু কিছু দম্পতি সঠিক সময়ে সন্তান প্রাপ্তি করতে চায় কিন্তু শত চেষ্টা করেও তাদের সন্তান উৎপাদন হয় না। পরে গিয়ে যখন সন্তান হয়না তখন প্রতিবেশী ও আত্মীয়-স্বজনের বাঁকা নজর ও কটুকথার সম্মুখীন হতে হবে দম্পতিকে। পারে জানা যায় বা বোঝা যায় আত্মীয়ের মধ্যে কেউ বা প্রতিবেশী মধ্যে কেউ তাদের সাথে শত্রুতা করেছে যাতে সেই দম্পতি সারা জীবনে সন্তান না হয় এবং সন্তান জন্ম না হওয়ার কারণে তাদের দাম্পত্য জীবনে ভাঙন ধরে যায়।
এছাড়াও আমাদের আশেপাশে কিছু অশুভ শক্তি বা ছায়া অনবরত ঘুরে বেড়াচ্ছে তাদের নজর যদি কোনো অন্তঃসত্ত্বা মহিলার দিকে পরে, তখন সেই সন্তান মৃত জন্মগ্রহণ করে বা জন্মগ্রহণ করলেও শারীরিক দিক থেকে পঙ্গু হয়ে থাকে। যেসকল দম্পতিরা এই সব সমস্যার মধ্যে দিয়ে এগোচ্ছে তারাই জানে সন্তানের মর্ম কি।
যেসকল দম্পতি এই সমস্যার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে বা যাদের সন্তান হচ্ছে না, তাদের জন্য কিছু চমৎকারী টোটকা তুলে ধরা হলো।
১) স্ত্রী গর্ভবতী যেদিন থেকে জানবেন, সেই দিনই স্ত্রীর হাতে লাল রঙের তাগা বেঁধে দিতে হবে। তারপরে যখন সন্তানের জন্ম হবে, ওই তাগাটি খুলে সন্তানের হতে বেঁধে আলতো করে এবং স্ত্রীর হাতে আবার আরেকটি নতুন লালতাগা বেঁধে দেবেন। সন্তানের তাগাটি ১৮ মাস হতে বাধা থাকলে সন্তানের আয়ু বৃদ্ধি পায় সাথে রোগ ব্যাধি ছুতে পারবে না।
২) গরুকে খাওয়ালে সন্তানের আয়ু বৃদ্ধি হয়।
৩) সন্তানের শারীরিক ও মানসিক উন্নতি জন্যে গণেশপূজা করলে উত্তম হয়।
৪) রাহু অশুভ হলে সন্তানের জন্ম হাওয়ার আগে যবের জল একটি বোতলে রেখে ঘোরের কোনায় রেখে দেবেন। এর ফলে স্ত্রীর শরীর ভালো থাকবে এবং সন্তান সুন্দর হবে ও সঠিক ভাবে জন্ম হবে।
৫) বাড়ি থেকে দূরে যদি আপনাকে থাকতে হয় তাহলে সন্তান জন্ম হাওয়ার আগে একটা তামার পয়সা নদীতে বিসর্জন দিন দেখবেন আপনি নিশ্চই সন্তান সুখ পাবেন।
৬) নিজে হাতে মিষ্টি রুটি বানিয়ে কালো কুকুরকে খাওয়ানো। দেখবেন সন্তানের উপরে বাজে নজর কেটে যাবে।
৭) যদি দেখেন আপনার সন্তান জন্ম হাওয়ার আগেই মারা যাচ্ছে তাহলে আপনার সন্তান জন্ম হবে জানবার পরেই কিছু লোককে নোনতা খাওয়ানো দেখবেন সন্তানের জন্ম সুন্দর ভাবে হবে।
৮) সন্তান জন্ম হওয়ার আগে যদি কোনো ধর্মস্থানে স্ত্রীকে ঘুরতে নিয়ে যান তাহলে জ্ঞানী ও দীর্ঘায়ু হবে।
৯) একটি Cat's Eye কনিষ্ঠা আঙুলে ধারন করালে শত্রু কোনো ক্ষতি করতে পারবেনা কিন্তু অবশ্যই কোনো ভালো জ্যোতিষী কে দিয়ে জন্ম বিচার করিয়ে নেয়া বাঞ্ছনীয়।
১০) স্ত্রীকে বলুন দরিদ্র মানুষের সেবা করতে, তাদের আশীর্বাদে আপনার সন্তান সুস্থ হবে।
১১) যে স্ত্রী সন্তান জন্ম দিতে পারছেন না বা মৃত সন্তান জন্ম দিছেন তারা যেকোনো পূর্ণিমার দিন একটি বোতল একটু সূরা ভোরে পুকুরে ফেলে দিন দেখবেন সুফল পাবেন।
১২) যে সকোল দম্পতির সন্তান প্রাপ্ত হচ্ছে না বহু বছর ধরে তারা এখন নির্জন স্থান বেছেনিন শারীরিক মিলনের জন্যে সাথে স্বামী ও স্ত্রী দুজনে কালো গরুর দুধ খেয়ে শুতে যাবেন।
১৩) যাদের সন্তান হচ্ছে না তারা বাড়িতে কবুতর বা খরগোশ পালন করুন, দেখবেন সন্তান প্রাপ্ত করবেন।
১৪) যারা পুত্র সন্তান প্রাপ্ত করতে চাইছেন তারা যেকোনো পূর্ণিমার দিন সূর্য উদয় কালে একটি সুপারি কোনো কলা গাছের গোড়ায় রেখে দিয়ে আসুন। দেখবেন কয়েক দিনের আপনার মনের ইচ্ছা পূর্ণ হবে (*** কিন্তু এই সময়ে কন্যা সন্তান ও পুত্র সন্তান একাই ভূমিকা রয়েছে)
১৫) যেকোনো শুক্রবার সন্ধ্যার সময় কয়েকজন বাচ্চাকে নিমন্ত্রণ করে ডেকে তৃপ্তি করে খাবার খাওয়ান ও উপহার দিন। দেখবেন আপনি সন্তান প্রাপ্তি করবে।
*** সন্তান জন্ম হাওয়ায় ইশ্বরের হাতে রয়েছে। আমি আমার পেশাগত জীবনে উপরের নিয়ম গুলি বহু দম্পতির উপরে প্রয়াগ করেছি এবং সুফল লাভ হয়েছে। তাই আমি সকলের সেবার উদ্দেশ্যে এই নিয়ম গুলি তুলে ধরলাম আপনাদের কাছে। যদি কারো উপকারে লাগে আমি আনন্দিত হবো।
এছাড়াও আমাদের আশেপাশে কিছু অশুভ শক্তি বা ছায়া অনবরত ঘুরে বেড়াচ্ছে তাদের নজর যদি কোনো অন্তঃসত্ত্বা মহিলার দিকে পরে, তখন সেই সন্তান মৃত জন্মগ্রহণ করে বা জন্মগ্রহণ করলেও শারীরিক দিক থেকে পঙ্গু হয়ে থাকে। যেসকল দম্পতিরা এই সব সমস্যার মধ্যে দিয়ে এগোচ্ছে তারাই জানে সন্তানের মর্ম কি।
যেসকল দম্পতি এই সমস্যার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে বা যাদের সন্তান হচ্ছে না, তাদের জন্য কিছু চমৎকারী টোটকা তুলে ধরা হলো।
১) স্ত্রী গর্ভবতী যেদিন থেকে জানবেন, সেই দিনই স্ত্রীর হাতে লাল রঙের তাগা বেঁধে দিতে হবে। তারপরে যখন সন্তানের জন্ম হবে, ওই তাগাটি খুলে সন্তানের হতে বেঁধে আলতো করে এবং স্ত্রীর হাতে আবার আরেকটি নতুন লালতাগা বেঁধে দেবেন। সন্তানের তাগাটি ১৮ মাস হতে বাধা থাকলে সন্তানের আয়ু বৃদ্ধি পায় সাথে রোগ ব্যাধি ছুতে পারবে না।
২) গরুকে খাওয়ালে সন্তানের আয়ু বৃদ্ধি হয়।
৩) সন্তানের শারীরিক ও মানসিক উন্নতি জন্যে গণেশপূজা করলে উত্তম হয়।
৪) রাহু অশুভ হলে সন্তানের জন্ম হাওয়ার আগে যবের জল একটি বোতলে রেখে ঘোরের কোনায় রেখে দেবেন। এর ফলে স্ত্রীর শরীর ভালো থাকবে এবং সন্তান সুন্দর হবে ও সঠিক ভাবে জন্ম হবে।
৫) বাড়ি থেকে দূরে যদি আপনাকে থাকতে হয় তাহলে সন্তান জন্ম হাওয়ার আগে একটা তামার পয়সা নদীতে বিসর্জন দিন দেখবেন আপনি নিশ্চই সন্তান সুখ পাবেন।
৬) নিজে হাতে মিষ্টি রুটি বানিয়ে কালো কুকুরকে খাওয়ানো। দেখবেন সন্তানের উপরে বাজে নজর কেটে যাবে।
৭) যদি দেখেন আপনার সন্তান জন্ম হাওয়ার আগেই মারা যাচ্ছে তাহলে আপনার সন্তান জন্ম হবে জানবার পরেই কিছু লোককে নোনতা খাওয়ানো দেখবেন সন্তানের জন্ম সুন্দর ভাবে হবে।
৮) সন্তান জন্ম হওয়ার আগে যদি কোনো ধর্মস্থানে স্ত্রীকে ঘুরতে নিয়ে যান তাহলে জ্ঞানী ও দীর্ঘায়ু হবে।
৯) একটি Cat's Eye কনিষ্ঠা আঙুলে ধারন করালে শত্রু কোনো ক্ষতি করতে পারবেনা কিন্তু অবশ্যই কোনো ভালো জ্যোতিষী কে দিয়ে জন্ম বিচার করিয়ে নেয়া বাঞ্ছনীয়।
১০) স্ত্রীকে বলুন দরিদ্র মানুষের সেবা করতে, তাদের আশীর্বাদে আপনার সন্তান সুস্থ হবে।
১১) যে স্ত্রী সন্তান জন্ম দিতে পারছেন না বা মৃত সন্তান জন্ম দিছেন তারা যেকোনো পূর্ণিমার দিন একটি বোতল একটু সূরা ভোরে পুকুরে ফেলে দিন দেখবেন সুফল পাবেন।
১২) যে সকোল দম্পতির সন্তান প্রাপ্ত হচ্ছে না বহু বছর ধরে তারা এখন নির্জন স্থান বেছেনিন শারীরিক মিলনের জন্যে সাথে স্বামী ও স্ত্রী দুজনে কালো গরুর দুধ খেয়ে শুতে যাবেন।
১৩) যাদের সন্তান হচ্ছে না তারা বাড়িতে কবুতর বা খরগোশ পালন করুন, দেখবেন সন্তান প্রাপ্ত করবেন।
১৪) যারা পুত্র সন্তান প্রাপ্ত করতে চাইছেন তারা যেকোনো পূর্ণিমার দিন সূর্য উদয় কালে একটি সুপারি কোনো কলা গাছের গোড়ায় রেখে দিয়ে আসুন। দেখবেন কয়েক দিনের আপনার মনের ইচ্ছা পূর্ণ হবে (*** কিন্তু এই সময়ে কন্যা সন্তান ও পুত্র সন্তান একাই ভূমিকা রয়েছে)
১৫) যেকোনো শুক্রবার সন্ধ্যার সময় কয়েকজন বাচ্চাকে নিমন্ত্রণ করে ডেকে তৃপ্তি করে খাবার খাওয়ান ও উপহার দিন। দেখবেন আপনি সন্তান প্রাপ্তি করবে।
*** সন্তান জন্ম হাওয়ায় ইশ্বরের হাতে রয়েছে। আমি আমার পেশাগত জীবনে উপরের নিয়ম গুলি বহু দম্পতির উপরে প্রয়াগ করেছি এবং সুফল লাভ হয়েছে। তাই আমি সকলের সেবার উদ্দেশ্যে এই নিয়ম গুলি তুলে ধরলাম আপনাদের কাছে। যদি কারো উপকারে লাগে আমি আনন্দিত হবো।
No comments:
Post a Comment